মধুর সাথে বিভিন্ন প্রকার বাদামের সুসমন্বয়ে প্রস্তুত করা হয় এই হানি নাটস। এতে রয়েছে বিস্ময়কর সব পুষ্টি গুণ।
#আখরোট আখরোটে আছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ভিটামিন। এটি হাড় শক্ত করে। ব্রেনে পুষ্টি জোগায়।
#পেস্তা বাদামে আছে ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন। এটি রক্ত শুদ্ধ করে। লিভার ও কিডনি ভালো রাখে।
#কাজু বাদাম কাজু বাদামে আছে আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন-এ। এটি রক্তশূণ্যতা কমিয়ে দেয়। ত্বক উজ্জ্বল করে। ডায়াবেটিস এর প্রকোপ কমায় এবং ব্লাড সুগার কন্ট্রোল করে। তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
#আমন্ড আমন্ডে আছে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ফলিক এসিড ও ভিটামিন ই। এটি শ্বাসকষ্ট, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ত্বকের নানা সমস্যায় খুব ভালো। সব বাদামের মধ্যে আমন্ডে বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম আছে। নিয়মিত চার-পাঁচটি আমন্ড খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল বা ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে না। কোলন ক্যান্সারের আশঙ্কা কমে। কেমোথেরাপি চলাকালে আমন্ড মিল্ক খেলে ইমিউনিটি সিস্টেমের উন্নতি ঘটে। আমন্ডের ফাইবার শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণের গতি কমায়। ফলে ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। আমন্ড বাটা নিয়মিত লাগালে বলিরেখার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
#কিসমিস মস্তিষ্ক এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।সেই সাথে ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং রক্তশূন্যতা দূর করে।
#খেজুর পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর। খেজুরে দূর হবে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য। খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
#মধু দেহের প্রয়োজনীয় মিনারেলস ও ভিটামিন সমৃদ্ধ মধু জীবাণুদেরও ধ্বংস করে। আর মধুর কত গুন, তা কে না জানে।
There are no reviews yet.